THE 5-SECOND TRICK FOR ছাদ বাগানে স্ট্রবেরি চাষ

The 5-Second Trick For ছাদ বাগানে স্ট্রবেরি চাষ

The 5-Second Trick For ছাদ বাগানে স্ট্রবেরি চাষ

Blog Article

জামরুলঃ বাউ জামরুল-১ (নাশপাতি জামরুল), বাউ জামরুল-২ (আপেল জামরুল) ইত্যাদি।

টব পদ্ধতি : খুব সহজে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে স্থানান্তর করা যায় বলে এটাই সহজ পদ্ধতি বলে বিবেচিত। তবে ফলের গাছের জন্যে টব সাধারণত যে আকারের হয়ে থাকে তাতে খুব একটা ভালো হবে না। বড় আকারের টবে ফলের গাছ লাগানো যেতে পারে। সেই ক্ষেত্রে সিমেন্টের তৈরি বড় টব ব্যবহার করা যায়। টবে চাষ করার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ জৈব সার ব্যবহার করা উচিত। ১৪ ইঞ্চি থেকে ১৮ ইঞ্চি আকারের একটি টবের জন্য জৈব সারের পাশাপাশি ১০০ গ্রাম টিএসপি এবং ৫০ গ্রাম এমওপি সার উত্তমরূপে মিশিয়ে ১০ – ১২ দিন রেখে দিতে হবে। তারপর টব ভরাট করতে হবে।

আমাদের দেশের আবহাওয়ায় কোন ফলে পোকা বা রোগের আক্রমণ অহরহ ঘটে থাকে। সেক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। প্রতি ২/৩ বার যদি চাদের বাগান পরিদর্শন করা যায় তাহলে বালাই আক্রমণ যেমন কম হবে তেমনি ফসলও পাওয়া যাবে অনেক। সুতরাং লাভ বেশি হবে। যদি হঠাৎ বেশি মারাত্মক আক্রান্ত হয়ে যায় তখন উপযুক্ত বালাইনাশক সঠিক সময়ে ব্যবহার করতে হবে। আলোচ্য নিবন্ধে ছাদের কথা বলা হয়েছে কিন্তু অন্যান্য পদ্ধতি অনুসরন করে স্থানকালপাত্র অনুযায়ী ঘরের ভেতরে, সিঁড়ি, ব্যালকনি, বারান্দা, কার্নিশ এসব জায়গায় ও অনায়াসে গাছ লাগানো যায়।

টবের টিপস : ফুল কিংবা ফল গাছ যাই হোক না কেন, টব ব্যবহার করার সময় লক্ষ রাখতে হবে, গাছের আকার কত বড় হবে। সেই মতো টবের আকার নির্ধারণ করা দরকার। পানি গড়িয়ে যাওয়ার জন্য টবের নিচে ছিদ্র থাকতে হবে। ছিদ্রের ওপর নারকেলের ছোবড়া বা ইটের টুকরো দিয়ে ঢেকে দিতে হবে। টবে ব্যবহারের আগে টবে ব্যবহার করা ছোবড়া বা ইটের টুকরো ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে। গরম পানিতে ধুয়ে নিতে পারলে ভালো। যে গাছের চারা লাগানো হবে তা সাধারণ পানিতে ধুয়ে নিতে হবে। এর ফলে রোগের সংক্রমণ অনেক কমে যায়। চারা কেনার সময় অপেক্ষাকৃত ছোট আকারের চারা সংগ্রহ করা দরকার। গাছ বড় হলে প্রয়োজনে বড় টবে সাবধানে চারা স্থানান্তর করে নেওয়া যায়। তবে টব ভেঙে চারা গাছ বের করা যাবে না। মনে রাখতে হবে, চারা গাছটি যেন কোনোভাবেই আঘাত না পায়।

দেশের পুঁজিবাজার পতনের বৃত্ত থেকে বের হতে পারছে না। এর আগে দুই কার্যদিবস কিছুটা ঊর্ধ্বমুখী থাকার পর সোমবার (১  মার্চ) দেশের পুঁজিবাজারে ফের বড় দরপতন হয়েছে।

পরিচর্যা: স্ট্রবেরি গাছে ফুল ধরাতে চাইলে বিশেষ যত্ন নিতে হবে। গাছ লাগানোর পর তার গোড়া থেকে প্রচুর রানার বা কচুর লতির মতো লতা বের হতে থাকে। এগুলো জমি ঢেকে ফেলে। এতে ফলন ভাল হয় না। এসব লতা যাতে কম বের হয় সেজন্য গাছের গোড়ায় খড় বা পলিথিন বিছিয়ে দিতে হয়। পলিথিন সিট ৩০ সেন্টিমিটার পর গোলাকার ছিদ্র করে স্ট্রবেরি গাছের ঝোপকে মুঠো করে ঢুকিয়ে দিতে হয়। বেশি ফলন ও তাড়াতাড়ি ফল পেতে হরমোন গাছ পাতায় সেপ্র করা যেতে পারে।

পরিবারের সদস্যরা জানান, আসিফ শখের বশে স্ট্রবেরি চাষ শুরু করেন। একটি গাছের চারা থেকে এখন ছাদে প্রায় ২ হাজার গাছের চারা হয়েছে। শুরুর দিকে তেমন সহযোগিতা করা হয়নি। এখন সময় পেলে পরিবারের সবাই বাগান পরিচর্যা করেন। মৌসুমের শুরুতে স্ট্রবেরির সাদা ফুল ফোটে। পরে হলুদ রঙের ফল ধরে। সবশেষে পাকা লাল টুকটুকে রং ধারণ করে। বেশ ভালোই ফলন পাওয়া যায়।

মঙ্গলবার, ০২ এপ্রিল ২০২৪ ১৮ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

গাছের ডাল-পালা ছাঁটাইঃ ছাদ বাগান সব সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। সেজন্য পুরাতন রোগাক্রান্ত, বয়স্ক ডালপালা, পাতা সাবধানতার সাথে কেটে নির্দিষ্ট স্থানে জমা করতে হবে। এতে গাছপালা রোগমুক্ত থাকবে এবং গাছের বৃদ্ধি ও ফলন ভালো হবে। কুল গাছের ক্ষেত্রে কুল খাওয়ার পর ফাল্গুন মাসের মাঝামাঝি গাছের সমস্ত ডাল কেঁটে দিতে হবে। তাছাড়াও মরা ও রোগাক্রান্ত ডাল গুলো কেটে বোর্দ পেষ্ট লাগাতে হবে।

স্ট্রবেরি চাষের এলাকা: শীতের দেশে স্ট্রবেরি ভালো হয়। গরমের দেশে গাছ হয় কিন্তু সহজে ফল হতে চায় না। কিন্তু গবেষকদের প্রচেষ্টায় এদেশে পরীক্ষামূলকভাবে কিছু জাতের চাষ হচ্ছে। দেশের উত্তরাঞ্চলের কিছু জেলায় স্ট্রবেরি ফলানো সম্ভব হয়েছে। বিশেষ করে যেসব জেলায় শীত বেশি পড়ে ও বেশিদিন থাকে সেসব এলাকায় স্ট্রবেরি চাষ করা যেতে পারে। পঞ্চগড়, রংপুর, দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও এমনকি পাবনা, নাটোরেও চাষ করা যায়।

৫ থেকে ১ ইঞ্চি পরিমাণ এবং হাফ ড্রামের ক্ষেত্রে ১.০ থেকে ১.৫ ইঞ্চি ঠিকমতো সার ও পানি দেয়ার জন্য খালি রাখতে হবে। সার মিশ্রিত মাটি দিয়ে নির্দিষ্ট উচ্চতা পর্যন্ত টব/পট ভরাট করতে হবে। ভরাটকৃত পট ১২-১৫ দিন ফেলে রাখার পর চারা রোপণ/বীজ বপন করতে হবে।

সেচ check here ব্যবস্থাপনাঃ সেচ বা নিষ্কাশন ছাদ বাগানের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কেননা মাটির আর্দ্রতা কমে গেলে যেমন সহজেই গাছপালা নেতিয়ে যাবে তেমনি অতিরিক্ত পানি বা আর্দ্রতার জন্যও গাছ নেতিয়ে পড়ে মরে যেতে পারে। এ জন্য গাছের গোড়া শুকালেই কেবল পানি দেয়া যাবে, গোড়া ভেজা থাকলে কোনো মতেই তাতে পানি দেওয়া যাবে না। কিছু গাছ বেশি পানি গ্রহণ করে (ড্রাগন, নারিকেল) অনেক গাছে পানি কম লাগে (শিম, মরিচ, বেগুন)। তাই ছাদ বাগানে প্রতিনিয়ত অবশ্যই সেচের ব্যাপারে সচেতন থাকতে হবে।গাছের গোড়ায় যাতে পানি জমে না থাকে সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে। ছাদ বাগানে প্লাস্টিকের চিকন পাইপ বা ঝাঁঝরি দিয়ে সেচ দেওয়ায় উত্তম। সেচ অবশ্যই সকাল বেলা দিতে হবে।

কুলঃ কুলের বিভিন্ন জাতের মধ্যে বাউ কুল-১, ইপসা কুল-১ (আপেল কুল), থাই কুল-২ উল্লেখযোগ্য।

বারি স্ট্রবেরি – ৩ : উক্ত জাতের গাছের ফুল আসা শুরু করে ডিসেম্বরের মাঝামাঝি ও এপ্রিল মাস অব্দি টকটকে লাল রঙ্গের স্ট্রবেরি প্রদান করে থাকে। ফলটি প্রতি হেক্টরে ১৫ থেকে ২০ টন ধারন করে থাকে। 

Report this page